Logo
Logo

খেলা

১৭ বছর পর আফ্রো-এশিয়া কাপ

কোহলি-বাবর-মেরাজ-রশিদদের একই দলে খেলার সম্ভাবনা

Icon

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশ: ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১৭:২৯

কোহলি-বাবর-মেরাজ-রশিদদের একই দলে খেলার সম্ভাবনা

কোহলি-বাবর-মেরাজ-রশিদদের একই দলে খেলার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে| ছবি : সংগৃহীত

১৭ বছর পর ফের আয়োজনের চেষ্টা চলছে আফ্রো-এশিয়া কাপ। এতে এশিয়ার একাদশ ও আফ্রিকার একাদশ একে অপরের বিপক্ষে মাঠে নামবে। আর এতেই দেখা যেতে পারে একই দলের হয়ে মাঠে নেমেছেন ভারতের বিরাট কোহলি, পাকিস্তানের বাবর আজম, বাংলাদেশের মেহেদী হাসান মেরাজ ও আফগানিস্তানের রশিদ খান। 

গত শনিবার আফ্রিকা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) বার্ষিক সাধারণ সভায় টুর্নামেন্টটি পুনরায় আয়োজনের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। সংস্থাটির অন্তর্বর্তী সভাপতি তাভেঙ্গা মুকুলানি জানিয়েছেন, আফ্রিকান দলগুলোর আগ্রহের ভিত্তিতে ফের আফ্রো-এশিয়া কাপ আয়োজনের চেষ্টা চলছে।

এবার দুই দলের মধ্যে একটিমাত্র ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে। এই টুর্নামেন্টটি সর্বশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৭ সালে। আফ্রো-এশিয়া কাপ প্রথম শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে। সেবারের টুর্নামেন্টে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ১-১ সমতায় ছিল। একটি ম্যাচ ভেসে গিয়েছিল বৃষ্টিতে। আর ২০০৭ সালের এই টুর্নামেন্টে এশিয়া একাদশ তিনটি ম্যাচেই জয়লাভ করে। 

২০০৫ সালে এশিয়া একাদশের অধিনায়ক ছিলেন পাকিস্তানের ইজমাম উল হক। তার নেতৃত্বাধীন দলে রাহুল দ্রাবিড়, আশিস নেহরা, ছাড়াও ছিলেন অনিল কুম্বলের মতো তারকা খেলোয়াড়রা। 

২০০৭ সালে এমএস ধোনি, সৌরভ গাঙ্গুলি, হরভজন সিং, বীরেন্দ্র শেবাগ, মোহাম্মদ আসিফ, মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ রফিক এবং শোয়েব আখতারের মতো তারকাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। সে সময় ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক ভালো ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালের পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হলে এই টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে যায়।

আফ্রো-এশিয়া কাপ হলো- এশিয়ান এবং আফ্রিকান দলের মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি টুর্নামেন্ট। এতে এশিয়া একাদশ ও আফ্রিকা একাদশ দল ক্রিকেট লড়াইয়ে পরস্পরের মুখোমুখি হয়। যে দল একাধিক ম্যাচে জয়লাভ করে তাদের বিজয়ী বলা হয়। একাদশে নিজ নিজ মহাদেশের সেরা খেলোয়াড়রা সুযোগ পান। এই সিরিজের ম্যাচগুলো আন্তর্জাতিক ম্যাচের মর্যাদা পায়।

বিএইচ/

Logo
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন প্রধান, ডিজিটাল সংস্করণ হাসনাত কাদীর